46th BCS Application 2023 has been published by Bangladesh Public Service Commission (BPSC). Bangladesh Public Service Commission (BPSC) is one of the key constitutional bodies with a clear mandate to select suitable and qualified persons to the service of the Republic. Like many of its counterparts in different countries it has been performing a major national role in promoting excellence in human resource planning of the government as well as in ensuring impartiality in civil service management.
BPSC performs its function by selecting, through nationwide competitions, suitable persons for appointment to the service of the Republic. Along with the constitutional requirement of selecting public servants, the Commission is also mandated to advise the President of the Republic (in referred cases) in framing recruitment rules, making recommendations for promotions and transfers on matters affecting the terms and conditions of service and on disciplinary issues related to service.
৪৬ তম বিসিএস আবেদন 46th BCS Application Circular 2026
অনলাইনে আবেদন শূরুঃ ১০/১২/২০২৩ তারিখ সকাল ১০টা থেকে
অনলাইনে আবেদন শেষঃ ৩১/১২/২০২৩ তারিখ সন্ধ্যা ৬ টা।
বিশেষ নির্দেশাবলি :
নতুন পদসৃষ্টি, পদোন্নতি, কর্মকর্তার অবসর গ্রহণ, মৃত্যু, পদত্যাগ অথবা অপসারণ ইত্যাদি কারণে উল্লিখিত যে কোনাে ক্যাডারের শূন্য পদসংখ্যার পরিবর্তন হতে পারে।
ইকুইভ্যালেন্স সনদঃ
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত সংশ্লিষ্ট ক্যাডার পদের জন্য কোনাে প্রার্থীর নির্ধারিত শিক্ষাগত যােগ্যতা না থাকলে উক্ত প্রার্থী আবেদন করতে পারবেন না। কোনাে প্রার্থী বিদেশ হতে তার অর্জিত কোনাে ডিগ্রিকে উল্লিখিত বিসিএস ক্যাডারের পদসমূহের পার্শ্বে বর্ণিত কোনাে শিক্ষাগত যােগ্যতার সমমানের বলে দাবি করলে তাকে সে মর্মে সংশ্লিষ্ট ইকুইভ্যালেন্স কমিটি কর্তৃক প্রদত্ত ইকুইভ্যালেন্স সনদের সত্যায়িত কপি মৌখিক পরীক্ষার বাের্ডে কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত সময়ে অনলাইন ফরমের সঙ্গে জমা দিতে হবে।
ইকুইভ্যালেন্স সনদের জন্য মেডিকেল ডিগ্রিধারীদের বিএমডিসি-র সঙ্গে, পশুপালন/ডিভিএম ডিগ্রিধারীদের ক্ষেত্রে ভেটেরিনারি কাউন্সিল এবং অন্যান্য বিষয়ে ডিগ্রিধারীদের শিক্ষা মন্ত্রণালয়/সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যােগাযােগ করতে পরামর্শ দেয়া যাচ্ছে। উক্ত ইকুইভ্যালেন্স সনদের মূলকপি মৌখিক পরীক্ষার সময় সাক্ষাৎকার বোর্ডে অবশ্যই উপস্থাপন করতে হবে। অন্যথায় মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে না।
অবতীর্ণ প্রার্থীর যােগ্যতা :
যদি কোনাে প্রার্থী এমন কোনাে পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়ে থাকেন যে পরীক্ষায় চাহিদাকৃত শ্রেণি/বিভাগসহ পাস করলে তিনি ৪৬তম বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যােগ্যতা অর্জন করবেন এবং যদি তার এ পরীক্ষার ফলাফল ৪৬তম বিসিএস পরীক্ষার আবেদনপত্র দাখিলের শেষ তারিখ পর্যন্ত প্রকাশিত না হয় তাহলে তিনি অনলাইনে আবেদনপত্র দাখিল করতে পারবেন, তবে তা সাময়িকভাবে গ্রহণ করা হবে।
কেবল সেই প্রার্থীকেই অবতীর্ণ প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হবে যার স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পর্যায়ের সকল লিখিত পরীক্ষা ৪৬তম বিসিএস পরীক্ষার আবেদনপত্র গ্রহণের শেষ তারিখের মধ্যে অর্থাৎ ০৪-০১-২০২৪ তারিখের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে শেষ হয়েছে।
এ মর্মে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগীয় চেয়ারম্যান বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান কর্তৃক প্রদত্ত পরীক্ষা শুরু ও শেষ হওয়ার তারিখ সংবলিত প্রত্যয়নপত্রের সত্যায়িত কপি মৌখিক পরীক্ষার বাের্ডে কমিশন কর্তৃক নির্দেশিত সময়ে BCS Application Form (applicant’s copy) এর হার্ড কপির সঙ্গে প্রার্থী কমিশনে দাখিল করবেন।
স্নাতক/স্নাতকোত্তর পরীক্ষা শুরু ও শেষ হওয়ার তারিখ উল্লেখবিহীন কোনাে অবতীর্ণ প্রত্যয়নপত্র গ্রহণযােগ্য হবে না। বিসিএস-এর মৌখিক পরীক্ষার বোর্ডে উক্ত পরীক্ষা পাসের প্রমাণস্বরূপ বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল/সাময়িক সার্টিফিকেট এবং অবতীর্ণ হওয়ার প্রত্যয়নপত্রের মূল কপি কমিশনে অবশ্যই দাখিল করতে হবে। অন্যথায় মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে না এবং প্রার্থিতাও বাতিল বলে গণ্য হবে।
অনলাইনে আবেদনপত্র (BCS Application Form) পূরণ এবং পরীক্ষার ফি জমাদান শুরু ও শেষ হওয়ার তারিখ ও সময়ঃ
আবেদনপত্র পূরণ ও ফি জমাদান শুরুর তারিখ ও সময় : ১০.১২.২০২৩ তারিখ সকাল ১০০০ টা।
আবেদনপত্র জমাদানের শেষ তারিখ ও সময় : ৩১.১২.২০২৩ তারিখ সন্ধ্যা ৬:০০ টা।
আবেদনপত্র জমাদানের শেষ তারিখ : ৩১.১২.২০২৩ তারিখ সন্ধ্যা ৬.০০ টার মধ্যে শুধুমাত্র User ID প্রাপ্ত প্রার্থীগণ উক্ত সময়ের পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা (অর্থাৎ ০৩.০১.২০২৪ তারিখ সন্ধ্যা ৬ঃ০০ টা পর্যন্ত) sms এর মাধ্যমে (বিজ্ঞপ্তির ১ নম্বর অনুচ্ছেদের নির্দেশনা অনুসরণ করে) ফি জমা দিতে পারবেন। নির্ধারিত তারিখ ও সময়ের পর কোনাে আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে না।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ শেষ তারিখ ও সময়ের জন্য অপেক্ষা না করে হাতে যথেষ্ট সময় নিয়ে আবেদনপত্র জমাদান চূড়ান্ত করতে ও নির্ধারিত ফি জমাদান করতে পরামর্শ দেয়া যাচ্ছে।
বয়সসীমা : ১ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে বয়স
১. মুক্তিযােদ্ধা/শহীদ মুক্তিযােদ্ধাদের পুত্র-কন্যা, প্রতিবন্ধী প্রার্থী এবং বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যান্ডারের প্রার্থী ছাড়া অন্যান্য সকল ক্যাডারের প্রার্থীর জন্য বয়স ২১ হতে ৩০ বছর (জন্মতারিখ সর্বনিম্ন ০২.১১.২০০২ সর্বোচ্চ ০২.১১.১৯৯৩ পর্যন্ত)।
২. মুক্তিযােদ্ধা/শহীদ মুক্তিযােদ্ধাদের পুত্র-কন্যা, প্রতিবন্ধী প্রার্থী এবং বিসিএস(স্বাস্থ্য) ক্যাডারের প্রার্থীর জন্য বয়স ২১ হতে ৩২ বছর (জন্মতারিখ সর্বনিম্ন ০২,১১,২০০২ সর্বোচ্চ ০২.১১.১৯৯১ পর্যন্ত)।
৩. বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডারের জন্য শুধু ক্ষুদ্র নৃ-গােষ্ঠী প্রার্থীর বেলায় বয়স ২১ হতে ৩২ বছর (জন্মতারিখ সর্বনিম ০২.১১.২০০২ সর্বোচ্চ ০২.১১.১৯৯১ পর্যন্ত)। প্রার্থীর বয়স কম বা বেশি হলে আবেদনপত্র গ্রহণযােগ্য হবে না।
অনলাইনে BCS Application Form পূরণ পদ্ধতিঃ
প্রার্থীকে Teletalk BD Ltd-এর Web Address: http://bpsc.teletalk.com.bd অথবা বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশনের Web Address: www.bpsc.gov.bd এর মাধ্যমে কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত অনলাইন আবেদনপত্র পূরুণ করে অনলাইন রেজিষ্ট্রেশন কার্যক্রম এবং নির্ধারিত ফি জমাদান সম্পন্ন কতে হবে। উল্লিখিত ওয়েবসাইট ওপেন করলে ৪৬ তম বিসিএস-এর Advertisement, Instructions for Submitting Application এবং Cadre Option- তৈরীকৃত ৩ ক্যাটাগরি পদের জন্য নির্ধারিত Application Form এর রেডিও বাটন দৃশ্যমান হবে।
Advertisement এর রেডিও বাটন ক্লিক করলে ৪৫তম বিসিএস এর বিজ্ঞপ্তি পাওয়া যাবে। কমিশনের www.bpsc.gov.bd ওয়েবসাইটে আবেদনপত্র অনলাইনে পূরুণ, sms এর মাধ্যমে ফি জমাদান এবং Admit card প্রাপ্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত নির্দেশনা শিরােনামে দেয়া থাকবে। অনলাইন ফরম পূরণের পূর্বে প্রার্থী উক্ত নির্দেশনা অংশটি ডাউনলােড় করে প্রতিটি নির্দেশনা ভালভাবে আয়ত্ত করে নিতে পারবেন। ক্যাডার পছন্দের ভিত্তিতে Application Form-র ৩টি ক্যাটাগরি রয়েছে, যেমন :
- Application Form for General Cadres
- Application Form for Technical/Professional Cadres
- Application Form for General and Technical/ Professional (both) Cadres
প্রার্থী শুধু General Cadre এর প্রার্থী হতে ইচ্ছুক হলে General Cadre এর application form এর রেডিও বাটন ক্লিক করলে general cadre এর আবেদনপত্র দৃশ্যমান হবে। অনুরূপভাবে general and technical professional ক্যাডারের প্রার্থী হতে ইচ্ছুক হলে তাকে both cadre এর জন্য নির্ধারিত ৩য় রেডিও বাটনটি ক্লিক করলে নির্ধারিত both cadre এর আবেদনপত্র দৃশ্যমান হবে। কাংক্ষিত BCS Application Form দৃশ্যমান হলে ফরমের প্রতিটি অংশ প্রদত্ত নির্দেশনা অনুযায়ী পুরণ করতে হবে।
BCS Application Form-এর ৩টি অংশ রয়েছে:
Part-1; Personal Information,
Part-2: Educational Qualification,
Part-3: Cadre Option, BCS Application Form পূরণ সংক্রান্ত নির্দেশাবলি অংশের বিস্তারিত
নির্দেশনা এবং BCS Application Form এর প্রতিটি field এ প্রদত্ত তথ্য/নির্দেশনা অনুসরণ করে পূরণ করতে হবে।
অনলাইনে বিসিএস পরীক্ষার আবেদনপত্র (BCS Application Form) জমাদান :
৪১তম বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের এই বিজ্ঞপ্তির ৬ নম্বর অনুচ্ছেদে উল্লিখিত পদ্ধতি এবং অনলাইনে বিসিএস পরীক্ষার আবেদনপত্র পূরণের নির্দেশাবলিতে প্রদত্ত নির্দেশনা অনুসরণ করে শুধু কমিশন কর্তৃক অনুমােদিত আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ করে আবেদন করতে হবে। পূরণকৃত BCS Application Formএর একাধিক কপি ডাউনলোড করে কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত সময়ে জমাদানের জন্য প্রার্থী নিজের কাছে সংরক্ষণ করবেন। অনলাইনে জমাকৃত BCS Application Form (applicant’s copy) কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলােত্ত করে এই বিজ্ঞপ্তির ১৪ নম্বর অনুচ্ছেদে বর্ণিত কাগজপত্রসহ মৌখিক পরীক্ষার দিন প্রার্থী মৌখিক পরীক্ষায় বাের্ডে জমা দিবেন।
৪৬ তম বিসিএস 46th BCS
ডিক্লারেশন :
প্রার্থীকে অনলাইন আবেদনপত্রের ডিক্লারেশন অংশে এই মর্মে ঘোষণা দিতে হবে যে, প্রার্থী কর্তৃক আবেদনপত্রে প্রদত্ত সকল তথ্য সঠিক এবং সত্য। প্রদত্ত তথ্য অসত্য বা মিথ্যা প্রমাণিত হলে অথবা কোনো অযােগ্যতা ধরা পড়লে বা কোনাে প্রতারণা বা দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ করলে পরীক্ষার পূর্বে বা পরে এমনকি নিয়ােগের পরে যে কোনাে পর্যায়ে প্রার্থিতা বাতিল এবং কমিশন কর্তৃক গৃহীতব্য যে কোনাে নিয়ােগ পরীক্ষায় আবেদন করার অযােগ্য ঘােষণাসহ তার বিরুদ্ধে যে কোনাে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।
প্রদত্ত ডিক্লারেশন অনুযায়ী প্রার্থী প্রিলিমিনারি টেস্টের জন্য ওয়েবসাইট থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডাউনলােড করে সাময়িকভাবে প্রবেশপত্র গ্রহণ করবেন। পরবর্তীতে উপরােল্লিখিত কোনােরূপ অযােগ্যতা/দুর্নীতি প্রমাণিত হলে সাময়িকভাবে প্রাপ্ত প্রবেশপত্র ও প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে। প্রিলিমিনারি টেস্ট এবং লিখিত পরীক্ষায় কৃতকার্য হলে প্রার্থী কর্তৃক অনলাইন আবেদনপত্রে প্রদত্ত প্রতিটি তথ্যের স্বপক্ষে যথাযথ সনদপ্রত্যয়নপত্র মৌখিক পরীক্ষার দিন ডাউনলােডকৃত কপির সাথে এই বিজ্ঞপ্তির ১৪ নম্বর অনুচ্ছেদের নির্দেশনা অনুসারে সংশ্লিষ্ট কাগজপত্রসহ কমিশনে জমা দিতে হবে।
কোনাে প্রার্থী অনলাইনে প্রদত্ত তথ্য ও শিক্ষাগত যােগ্যতার প্রমাণস্বরূপ যথাযথ সনদ/প্রত্যয়নপত্র দাখিল করতে ব্যর্থ হলে বা কোনাে ক্যাডারের জন্য নির্ধারিত যােগ্যতা না থাকলে বা আবেদন ভুলভাবে পূরণ করলে বা কোনাে অযােগ্যতা বা কোনাে substantive ত্রুটি ধরা পড়লে যে কোনাে পর্যায়ে তার প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে।
পরীক্ষার ফি ।
অনলাইনে আবেদনপত্র যথাযথভাবে পূরণপূর্বক নির্দেশনা মতে ছবি এবং স্বাক্ষর আপলােড় করে প্রার্থী কর্তৃক আবেদনপত্র জমা প্রদান সম্পন্ন হলে কম্পিউটারে ছবিসহ application preview দেখা যাবে। নির্ভুলভাবে আবেদনপত্র জমা সম্পন্ন হলে প্রার্থী একটি User ID সহ ছবি এবং স্বাক্ষরযুক্ত একটি applicant’s copy পাবেন। Application preview এবং applicant’s copy-তে প্রার্থীর ছবি ও স্বাক্ষর অবশ্যই দৃশ্যমান হতে হবে। উক্ত applicant’s copy প্রার্থীকে প্রিন্ট অথবা ভাউনলোড করে সংরক্ষণ করতে হবে।
Applicant’s কপিতে একটি User ID দেয়া থাকবে এবং এই User ID ব্যবহার করে Teletalk BD Ltd. কর্তৃক sms এর মাধ্যমে প্রদত্ত নির্দেশনা অনুসারে প্রার্থী বিসিএস পরীক্ষা বিধিমালা-২০১৪ এর বিধি ৯(৪)(ক) অনুযায়ী নিম্নোক্ত পদ্ধতিতে যে কোনাে Teletalk pre-paid mobile নম্বরের মাধ্যমে sms করে ৪৬তম বিসিএস পরীক্ষার ফি ৭০০/- (সাতশত) টাকা জমা দিবেন। একই বিধিমালার বিধি ৯(৪)(খ) এর বিধানমতে ক্ষুদ্র নৃ-গােষ্ঠী প্রার্থী, প্রতিবন্ধী এক তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থীগণ পরীক্ষার ফি বাবদ ১০০/(একশত টাকা) জমা দিবেন এবং প্রবেশপত্র ডাউনলোড করে প্রিন্ট করতে পারবেন।
ক্ষুদ্র নৃ-গােষ্ঠী/প্রতিবন্ধী’তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থী না হয়েও কোনাে প্রার্থী অনলাইন ফরমে ১০০/- (একশত) টাকা ফি জমা প্রদান করে ফরম পূরণ শেষে প্রবেশপত্র গ্রহণ করলেও আবেদনপত্র জমাদানের শেষ তারিখের পর তা গ্রহণযােগ্য হবে না। প্রিলিমিনারি টেস্ট, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার পূর্বে বা পরে যে কোনাে পর্যায়ে উল্লিখিত substantive টি অর্থাৎ নির্ধারিত ফি জমা না দেয়ার কারণে বিজ্ঞপ্তির শর্তানুযায়ী সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল হবে।
ফি জমা দেয়ার পদ্ধতি :
প্রথম SMS: BCS <space>User ID লিখে send করুন 16222 নম্বরে।
উদাহরণঃ BCS ORNTCBTP
Reply: Applicant’s Name, TK-700 (100 Tk for Physically Handicapped, Ethnic Minority Group and Third Gender Group candidates) will be charged as Application Fee. Your PIN is (8 digit number) 12345678, To Pay Fee, type BCS < Space>Yes<Space>PIN and send to 16222.
দ্বিতীয় SMS: BCS <space>Yes<Space>PIN লিখে send করুন 16222 নম্বরে।
Example : BCS YES 12345678
Reply : Congratulations! Applicant’s Name, payment completed successfully for 41th BCS
Examination. User ID is (xxxxxxxx) and Password (xxxxxxxx)
N.B.: For Lost Password. Please Type BCS<Space>HELP<Space>SSC Board
<Space> SSC Roll <Space> SSC Year and send to 16222.
ছবি (Photo); BCS Application Form এর Part-1, Part-2 এবং Part-3 পুরণ সম্পন্ন হলে application preview দেখা যাবে। Preview এর নির্ধারিত স্থানে প্রার্থীকে 300 x 300 pixel এর কম বা বেশি নয় এবং file size 100 KB এর বেশি গ্রহণযােগ্য থাকবে না। এরূপ মাপের অনধিক তিন মাস পূর্বে তোলা প্রার্থীর রঙিন ছবি scan করে আপলােড করতে হবে। সাদাকালাে ছবি গ্রহণযােগ্য হবে না। Applicant’s copy-তে ছবি মুদ্রিত না হলে আবেদনপত্র বাতিল হবে। ছবি তােলার সময় মুখ ও কানের উপর আবরণ রাখা যাবে না। সানগ্লাসসহ ছবি গ্রহণযােগ্য হবে না।
Home page-এর help menu-তে ক্লিক করলে photo এবং signature সম্পর্কে বিস্তারিত নির্দেশনা পাওয়া যাবে।
স্বাক্ষর (Signature): Application preview-তে স্বাক্ষরের জন্য নির্ধারিত স্থানে (দৈর্ঘ্য x প্রস্থ ঃ 300 x 80 pixel) এর কম বেশি নয় এবং file size 60 KB এর বেশি গ্রহণযােগ্য নয়, প্রার্থীকে এরূপ মাপের নিজের স্বাক্ষর scan করে আপলােড করতে হবে। উল্লিখিত নির্দেশনা অনুযায়ী applicant’s copy-তে স্বাক্ষর মুদ্রিত না হলে আবেদনপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।
প্রবেশপত্র (Admit Card):
বিজ্ঞপ্তির ৯ নম্বর অনুচ্ছেদের নির্দেশনা অনুসারে পরীক্ষার নির্ধারিত ফি জমা হলে টেলিটক হতে প্রেরিত sms বার্তায় প্রাপ্ত উত্তরে প্রদত্ত একটি User ID এবং password ব্যবহার করে প্রার্থী তার প্রার্থিত কেন্দ্রের নিম্নোক্ত রেজিস্ট্রেশন নম্বরের রেঞ্জ হতে কম্পিউটারের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বরাদ্দকৃত রেজিস্ট্রেশন নম্বর সংবলিত প্রবেশপত্র ডাউনলােড় করে সংগ্রহ করতে পারবেন। পরবর্তীতে কোনােরূপ অযােগ্যতা ধরা পড়লে পরীক্ষার পূর্বে বা পরে যে কোনো পর্যায়ে প্রবেশপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।
অনলাইনে আবেদন ফরম পুরণ ও ক্যাডার চয়েজ ভিডিওতে দেখুন এখানে
বিসিএস পরীক্ষা
বিসিএস (ক্যাডার) পদে নিয়োগ পরীক্ষা পদ্ধতি
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে নিয়োগ পরীক্ষা গ্রহণের জন্য প্রণীত বিসিএস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা-২০১৪ অনুযায়ী বিসিএস-এর নিম্নোক্ত ২৭টি ক্যাডারে উপযুক্ত প্রার্থী নিয়োগের উদ্দেশ্যে কমিশন কর্তৃক ৩ স্তরবিশিষ্ট পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়।
৪৬ তম বিসিএস PDF বিজ্ঞপ্তি ও বিস্তারিত 46th BCS 2023
বিসিএস-এর ২৭টি ক্যাডারের নাম (ইংরেজি বর্ণমালার ক্রমানুসারে)
১. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) | সাধারণ ক্যাডার | মন্তব্য |
২. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (কৃষি) | কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার | বাংলাদেশ গেজেটে ১৩ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে প্রকাশিত এস.আর.ও. নম্বর-৩৩৫-আইন/২০১৮ অনুযায়ী বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (ইকোনমিক) ক্যাডারকে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) ক্যাডারের সাথে একীভূত করা হয়েছে। |
৩. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (আনসার) | সাধারণ ক্যাডার | |
৪. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (নিরীক্ষা ও হিসাব) | সাধারণ ক্যাডার | |
৫. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (সমবায়) | সাধারণ ক্যাডার | |
৬. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (শুল্ক ও আবগারি) | সাধারণ ক্যাডার | |
৭. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (ইকনমিক) | সাধারণ ক্যাডার | |
৮. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (পরিবার পরিকল্পনা) | সাধারণ ক্যাডার | |
৯. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (মৎস্য) | কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার | |
১০. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (খাদ্য) | সাধারণ এবং কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার | |
১১. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (পররাষ্ট্র) | সাধারণ ক্যাডার | |
১২. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বন) | কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার | |
১৩. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (সাধারণ শিক্ষা) | কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার | |
১৪. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (স্বাস্থ্য) | কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার | |
১৫. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (তথ্য) | সাধারণ এবং কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার | |
১৬. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (পশু সম্পদ) | সাধারণ এবং কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার | |
১৭. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (পুলিশ) | সাধারণ ক্যাডার | |
১৮. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (ডাক) | সাধারণ ক্যাডার | |
১৯. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল) | কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার | |
২০. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (গণপূর্ত) | কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার | |
২১. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (রেলওয়ে প্রকৌশল) | কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার | |
২২. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস
(রেলওয়ে পরিবহন ও বাণিজ্যিক) |
সাধারণ এবং কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার | |
২৩. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (সড়ক ও জনপথ) | কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার | |
২৪. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (পরিসংখ্যান) | কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার | |
২৫. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (কর) | সাধারণ ক্যাডার | |
২৬. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (কারিগরি শিক্ষা) | কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার | |
২৭. | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বাণিজ্য) | সাধারণ এবং কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার |
বিসিএস এর তিনস্তর বিশিষ্ট পরীক্ষা পদ্ধতি
বিসিএস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা-২০১৪-এর বিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে উপযুক্ত প্রার্থী মনোনয়নের উদ্দেশ্যে সরকারী কর্ম কমিশন নিম্নোক্ত ৩ স্তর বিশিষ্ট নিয়োগ পরীক্ষা গ্রহণ করে থাকে
প্রথম স্তরঃ ২০০ নম্বরের bcs application MCQ Type Preliminary Test ।
দ্বিতীয় স্তরঃ প্রিলিমিনারি টেস্টে কৃতকার্য প্রার্থীদের জন্য ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা।
তৃতীয় স্তরঃ লিখিত পরীক্ষায় কৃতকার্য প্রার্থীদের জন্য ২০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা।
প্রথম স্তরঃ ২০০ নম্বরের MCQ Type Preliminary Test
শূন্য পদের তুলনায় প্রার্থী সংখ্যা বিপুল হওয়ায় লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে উপযুক্ত প্রার্থী বাছাই-এর জন্য বিসিএস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা-২০১৪-এর বিধি-৭ অনুযায়ী বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন ২০০ নম্বরের MCQ Type প্রিলিমিনারি টেস্ট গ্রহণ করে থাকে। ৩৪তম বিসিএস পরীক্ষা পর্যন্ত ১০০ নম্বরে প্রিলিমিনারি টেস্ট গ্রহণ করা হতো। বিসিএস পরীক্ষা বিধিমালা-২০১৪-এর বিধানমতে ৩৫তম বিসিএস পরীক্ষা হতে ২০০ নম্বরের ২ ঘণ্টা সময়ে ১০টি বিষয়ের উপর MCQ Type প্রিলিমিনারি টেস্ট গ্রহণের ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়েছে।
প্রিলিমিনারি টেস্ট-এর বিষয় ও নম্বর বণ্টন
ক্রমিক নম্বর | বিষয়ের নাম | নম্বর বণ্টন |
১. | বাংলা ভাষা ও সাহিত্য | ৩৫ |
২. | ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য | ৩৫ |
৩. | বাংলাদেশ বিষয়াবলি | ৩০ |
৪. | আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি | ২০ |
৫. | ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা | ১০ |
৬. | সাধারণ বিজ্ঞান | ১৫ |
৭. | কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি | ১৫ |
৮. | গাণিতিক যুক্তি | ১৫ |
৯. | মানসিক দক্ষতা | ১৫ |
১০. | নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন | ১০ |
মোট | ২০০ |
৪৬ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট -এর বিস্তারিত সিলেবাস দেখুন এখানে
২য় স্তরঃ ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা (গড় পাস নম্বর ৫০%)
প্রিলিমিনারি টেস্ট-এ কমিশন কর্তৃক কৃতকার্য ঘোষিত প্রার্থীদের ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। নির্ধারিত শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী ২৭টি ক্যাডার সাধারণ ক্যাডার এবং কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার এই দুই ক্যাটাগরিতে বিভক্ত।
ক. সাধারণ ক্যাডারের প্রার্থীদের জন্য ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা।
খ. কারিগরি/পেশাগত ক্যাডারের প্রার্থীদের ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা।
ক. সাধারণ ক্যাডারের প্রার্থীদের জন্য লিখিত পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক নম্বর বণ্টন
ক্রমিক নম্বর | আবশ্যিক বিষয় | নম্বর বণ্টন |
১. | বাংলা | ২০০ |
২. | ইংরেজি | ২০০ |
৩. | বাংলাদেশ বিষয়াবলি | ২০০ |
৪. | আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি | ১০০ |
৫. | গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা | ১০০ |
৬. | সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি | ১০০ |
মোট | ৯০০ |
খ. কারিগরি/পেশাগত ক্যাডারের প্রার্থীদের জন্য লিখিত পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক নম্বর বণ্টন
ক্রমিক নম্বর | আবশ্যিক বিষয় | নম্বর বণ্টন |
১. | বাংলা | ১০০ |
২. | ইংরেজি | ২০০ |
৩. | বাংলাদেশ বিষয়াবলি | ২০০ |
৪. | আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি | ১০০ |
৫. | গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা | ১০০ |
৬. | পদ-সংশ্লিষ্ট বিষয় | ২০০ |
মোট | ৯০০ |
বিসিএস লিখিত পরীক্ষার বিস্তারিত সিলেবাস
পদ সংশ্লিষ্ট (Job-related) বিষয়ের পরীক্ষা
যে সকল প্রার্থী সাধারণ ও কারিগরি/পেশাগত উভয় ক্যাডারের পদের জন্য পছন্দক্রম দেবেন, তাদেরকে সাধারণ ক্যাডারের জন্য নির্ধারিত বিষয়ের ৯০০ নম্বরের অতিরিক্ত সংশ্লিষ্ট পদ বা সার্ভিসের জন্য প্রাসংগিক বিষয়ের ২০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা দিতে হয়।
৩য় স্তরঃ বিসিএস-এর ২০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা (পাস নম্বর ৫০%)
বিসিএস-এর লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ২০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক। মৌখিক পরীক্ষায় পাশ নম্বর ৫০%।
বিসিএস-পরীক্ষার সাক্ষাৎকার বোর্ড গঠন
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের উপযুক্ততা নির্ধারণের জন্য বিসিএস পরীক্ষা বিধিমালার বিধান অনুযায়ী কমিশন নিম্নোক্তভাবে মৌখিক পরীক্ষার বোর্ড গঠন করে থাকেঃ
১. | কমিশনের চেয়ারম্যান/সদস্য | বোর্ড চেয়ারম্যান |
২. | সরকার কর্তৃক মনোনীত যুগ্মসচিব বা তদূর্ধ্ব পদমর্যাদার কর্মকর্তা | বোর্ড সদস্য |
৩. | কমিশন কর্তৃক মনোনীত বিষয়ভিত্তিক বিশেষজ্ঞ | বোর্ড সদস্য |
৪৬ তম বিসিএস এর বিজ্ঞপ্তি ডাউনলোড
সূত্রঃ bpsc.gov.bd
সরকারি কর্ম কমিশন পিএসসি সম্পর্কেঃ
বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগের জন্য উপযুক্ত এবং যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তি নির্বাচন করার ক্ষমতাপ্রাপ্ত একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন দেশে তার প্রতিরূপ সংস্থাসমূহের মতো প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত মানব সম্পদ পরিকল্পনায় উৎকর্ষ সাধনের পাশাপাশি জনপ্রশাসন ব্যবস্থাপনায় নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় ভূমিকা পালন করছে। কর্ম কমিশন দেশব্যাপি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে, প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ লাভের উপযুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করে।
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্বাচনের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার পাশাপাশি কমিশন প্রজাতন্ত্রের কর্মের জন্য যোগ্যতা ও তাতে নিয়োগের পদ্ধতি সম্পর্কিত বিষয়াদি ; প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগদান, উক্ত কর্মের এক শাখা থেকে অন্য শাখায় পদোন্নতিদান ও বদলিকরণ এবং অনুরূপ নিয়োগদান, পদোন্নতি বা বদলিকরণের জন্য প্রার্থীর উপযোগিতা-নির্ণয় সম্পর্কে অনুসরণীয় নীতিসমূহ ; অবসর-ভাতার অধিকারসহ প্রজাতন্ত্রের কর্মের শর্তাবলীকে প্রভাবিত করে, এইরূপ বিষয়াদি ; এবং প্রজাতন্ত্রের কর্মের শৃঙ্খলামূলক বিষয়াদি সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)পরামর্শ প্রদান করে থাকে।